Posts

Showing posts from November, 2022

মোঃ আনোয়ার হোসেন কবিতা

Image
  মহম্মদ আনোয়ার হোসেন বাংলাদেশের ময়মনসিংহে থাকে। যখন দীর্ঘ কবিতা লেখার চল প্রায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বললেই চলে , তখন তরুণ আনোয়ার লিখে চলেছে একের পর এক দীর্ঘ কবিতা। যদিও  কম বয়সের জন্য কিছুটা আবেগ থাকছে , তবে আনোয়ার বেশ সম্ভাবনাময়।   আজ জিরো বাউন্ডারিতে প্রকাশিত হল তার একটি দীর্ঘ কবিতা।  রাত্রির ক্লান্ত শহর ---------------------    নূঁয়ে পড়া আকাশ   একফালি চাঁদ উদিত হচ্ছে  ঘুমন্ত শহরে,  নিস্তব্ধতা ভাঙতে আকাশের।            আর শহর ঘুমন্ত,              ঘুমন্ত মানুষের শহর,              ক্লান্তির ঘুম শহরে,  ঘুমন্ত পাথরে অট্টালিকার প্রাচুর্যে। রাত্রির ক্লান্ত পৃথিবীর শহর ক্লান্ত হয়ে               মুখ থুবড়ে ঘুমিয়ে,               নাবিক মন ঘুমের রাজ্যের অলসতার বিবর্ণতার                 ধূসর। এক পেশে মনে হয় পুরো ঘুম শহর    ব্যস্ত সময়৷ ব্যস্ত অফিস কাচারি, -     ব্যস্ত গাড়ি, নিঃস্তব্ধ পরে রয়।  শুধু ঘুম জেগে আছে মানুষের  চোখের        পাপড়ির ভেতর! ব্যস্ত স্বপ্নরা বাসা নিয়েছে  চোখের          কুঠোরে।         শহর, অলিগলি নিস্তব্ধ আধুনিকতার মোড়ক রাজ্যে          অদ্ভুত সব রঙ করা বাতি,  ল্যাম্প পোস্ট দাঁড়িয়ে

অমিত বাগলের কবিতা

Image
  অমিত বাগল। বয়স ৫৮,কবিতা পথ চলা :-৮০-র দশকে। জন্ম চিত্তরঞ্জন,, পেশা রেলকর্মী, ব‌ই1.ক্যনভাসে আদিম বর্বর2.জলবর্ণমালা3.পিওনপাখির সাইকেল 4.ইষ্টকুটু 5.অশ্রুবীজ 6.অসুখসোনা 7.অনুরোদের আসর।  মা:-শ্রীমতি রানুকনা বাগল ; বাবা:-শ্রী উমানাথ বাগল আজ জিরো বাউন্ডারির একক উদযাপন বিভাগে থাকছে কবির তিনটি কবিতা।  ১:  টানাটানি  লিখি আনন্দ  লিখি  আনন্দের পরমায়ু  বিধাতাপুরুষ  আমার  কপালে যতখানি পরমায়ু লিখে দিয়েছেন  ষষ্ঠী  জাগরণে তার  সবটুকু তোকে দিয়ে রাখি , নে নে ধান-দুব্বো... আর তাই নিয়ে তুই শুধু আনন্দ  লিখে দে আমার  জীবনে  দেয়া-নেয়া আছে আমাদের  কাকে না বলেছি আমি দ্যাখ,দেখে যা   সব দেখা ফেলে আয় জীবন যে কতো বড় সাতসকালে তোর হাত থেকে পায়রা খাচ্ছে দানা...এও কী কম আনন্দ  নাকি জীবন-যাপনে  পাখি ও তোর এতো বড় বন্ধুতা   খুব বড় আগমণী খুব বড় টান টান বুঝলি না--দানা নিয়ে  আমার  উঠোন ধোয়ানো জল  ঠোঁটে করে টেনে নিলো  বসন্ত-বউরি ২:  আমার  সৃজন  সব গেছে। মধুরম্ মধুরম্। সব। এখন দুর্নাম, আর পড়াবেনা স্যার --- কজন পার্থসারথী হয়! মানুষের  স্তব্ধতা দেখোনি তো  এই হলো গিয়ে সময়। অবহেলা পেয়ে পেয়ে, ফুঁপিয়ে  ফুঁপিয়ে ড্রপ-