শোভন মন্ডলের কবিতা
শোভন মণ্ডল এই সময়ের উল্লেখযোগ্য কবি ।
জন্ম- ২৫/১০/১৯৮০
শিক্ষাগত যোগ্যতা - বি এস সি ( কেমিস্ট্রি)
পেশা- সরকারী কর্মচারী
বাসস্থান - গড়িয়া, কলকাতা
প্রকাশিত লেখা- দেশ, সানন্দা, কবিসম্মেলন, কবিতা পাক্ষিক, অনুষ্টুপ, অদ্বিতীয়া, গৃহশোভা, ক্লেদজকুসুম, একুশশতক, একদিন,কথাসাহিত্য, তথ্যকেন্দ্র, বসুমতী, কৃত্তিবাস, কথাসাহিত্য, যুগশঙখ প্রভৃতি পত্রিকা
বই- ২টি (চুম্বনে অচেনা ভাস্কর্য ও দরজার ওপারে...)
সম্মান- আত্মদ্রোহ সাহিত্য সম্মান।
তাঁর কবিতায় পাঠক খুঁজে পাবেন হৃদয়ের আরাম এবং অনুভবের তীব্র দ্যুতি । কবিতার সহজ ও সুচারু ভঙ্গিমা তথা শব্দ চয়ন কবিতাকে ভিন্ন মাত্রায় পৌঁছে দেয় , ছড়িয়ে পড়ে আলো ।
আজ রইল কবির একগুচ্ছ কবিতা যা আলাদা করে তুলবে কবিকে।
১ : গোপন
সোজা নেমে গেছে সিঁড়ি অনেক দূর
জানিনা কতোটা ঘোরালো
আদৌ সহজ কিনা
খবর নিও,
আপাতত সতর্কতা জারি
সিঁড়ি ধাপে বসে এক পুরুষ একজন নারী
গোপনচারী...
২: সুইসাইড
স্বপ্নগুলো দুমড়ে মুচড়ে গেলে তুমি শুনিয়েছো স্লিপিং-পিলের গল্প
সে গল্প ছুঁয়ে গেছে পুরনো বন্ধুদের
তুমি কোন আভাস ছড়াওনি
ছুঁড়ে দাওনি নিথর ভালোলাগালাগি
সোহাগের গায়ে যে লেগে থাকে কলঙ্ক
তার কোন নাম দাওনি, তুমি জানো
এত আলো, এত প্রেম ছেড়ে
কেন গেলে অচেনা দূরত্বে
উপেক্ষা করে গেলে
অমোঘ টানও...
৩ : মুজরিম
সে তো চক্ষুশূল , চোখের বালি
কোন অবৈধ শব্দ ছড়ানো নেই
ভেঙে যাওয়া সম্পর্কের ওপার হতে কলঙ্কিত হাত
বাড়ানো আছে জানি
অসময়ে, সংঘাতে
তবুও তো এই দ্যাখো
মুজরিম ভেবে আজও তোমাকে
রেখেছি তফাতে...
৪: রাত-পরী
যে নামে ডাকো আমিই সেই মেয়ে
নখের চারপাশে রাতের ক্ষত
এই যে আগুন-বুক, এই যে চোখের অতল
সবই তো কেনা যায়, জানে জানে
সে সব রাতের শহর জানে
রোজ রোজ গাড়ি থেকে যখন নেমে যাই, নিজের বাসায়
তখন তো গভীর রাতই
সভ্য শহর ঘুমোয়
শুধু রাতের কলঙ্ক নিয়ে জেগে থাকে চাঁদ
আমারই সমব্যথী
জন্ম- ২৫/১০/১৯৮০
শিক্ষাগত যোগ্যতা - বি এস সি ( কেমিস্ট্রি)
পেশা- সরকারী কর্মচারী
বাসস্থান - গড়িয়া, কলকাতা
প্রকাশিত লেখা- দেশ, সানন্দা, কবিসম্মেলন, কবিতা পাক্ষিক, অনুষ্টুপ, অদ্বিতীয়া, গৃহশোভা, ক্লেদজকুসুম, একুশশতক, একদিন,কথাসাহিত্য, তথ্যকেন্দ্র, বসুমতী, কৃত্তিবাস, কথাসাহিত্য, যুগশঙখ প্রভৃতি পত্রিকা
বই- ২টি (চুম্বনে অচেনা ভাস্কর্য ও দরজার ওপারে...)
সম্মান- আত্মদ্রোহ সাহিত্য সম্মান।
তাঁর কবিতায় পাঠক খুঁজে পাবেন হৃদয়ের আরাম এবং অনুভবের তীব্র দ্যুতি । কবিতার সহজ ও সুচারু ভঙ্গিমা তথা শব্দ চয়ন কবিতাকে ভিন্ন মাত্রায় পৌঁছে দেয় , ছড়িয়ে পড়ে আলো ।
আজ রইল কবির একগুচ্ছ কবিতা যা আলাদা করে তুলবে কবিকে।
১ : গোপন
সোজা নেমে গেছে সিঁড়ি অনেক দূর
জানিনা কতোটা ঘোরালো
আদৌ সহজ কিনা
খবর নিও,
আপাতত সতর্কতা জারি
সিঁড়ি ধাপে বসে এক পুরুষ একজন নারী
গোপনচারী...
২: সুইসাইড
স্বপ্নগুলো দুমড়ে মুচড়ে গেলে তুমি শুনিয়েছো স্লিপিং-পিলের গল্প
সে গল্প ছুঁয়ে গেছে পুরনো বন্ধুদের
তুমি কোন আভাস ছড়াওনি
ছুঁড়ে দাওনি নিথর ভালোলাগালাগি
সোহাগের গায়ে যে লেগে থাকে কলঙ্ক
তার কোন নাম দাওনি, তুমি জানো
এত আলো, এত প্রেম ছেড়ে
কেন গেলে অচেনা দূরত্বে
উপেক্ষা করে গেলে
অমোঘ টানও...
৩ : মুজরিম
সে তো চক্ষুশূল , চোখের বালি
কোন অবৈধ শব্দ ছড়ানো নেই
ভেঙে যাওয়া সম্পর্কের ওপার হতে কলঙ্কিত হাত
বাড়ানো আছে জানি
অসময়ে, সংঘাতে
তবুও তো এই দ্যাখো
মুজরিম ভেবে আজও তোমাকে
রেখেছি তফাতে...
৪: রাত-পরী
যে নামে ডাকো আমিই সেই মেয়ে
নখের চারপাশে রাতের ক্ষত
এই যে আগুন-বুক, এই যে চোখের অতল
সবই তো কেনা যায়, জানে জানে
সে সব রাতের শহর জানে
রোজ রোজ গাড়ি থেকে যখন নেমে যাই, নিজের বাসায়
তখন তো গভীর রাতই
সভ্য শহর ঘুমোয়
শুধু রাতের কলঙ্ক নিয়ে জেগে থাকে চাঁদ
আমারই সমব্যথী
Comments
Post a Comment