Posts

Showing posts from July, 2020

ছাব্বির আহমেদের কবিতা

Image
নদীয়া জেলার সীমান্তবর্তী গ্রাম কাঁঠালিয়ায় জন্ম। স্কুল জীবন থেকেই লেখালেখির ইচ্ছে , কিন্তু সুযোগের অভাবে হয়নি, পরে এক তরুণ কবি , আমিনা তাবাসসুম এর  সান্নিধ্যে  লেখালেখি শুরু। লেখার পাশাপাশি পুরোনো দিনের গান শুনতে ভালোবাসে , করেছে বাংলাতে মাস্টারস ।  আজ জিরো বাউন্ডারির একক উদযাপন বিভাগে থাকছে ছাব্বিরের একগুচ্ছ কবিতা   ১: সে ফিরে আসার অপেক্ষা সে ফিরে আসার অপেক্ষায় জীবন অতিবাহিত হয়ে গেলো, বন্ধুর পথ ধরে। তবুও জানি,  একটা চোরা আশায় ছাতি চওড়া হয়। বরফের আগুনে,  হিমমিশ্র জ্বালা জোড়ায় বেখেয়ালে। ঘড়ির কাটায় পুড়তে পুড়তে সময়ের ছাই,  মিশে যায় সারা শরীরে। সে ফিরে আসার অপেক্ষায়। দিগন্তরেখায় চেনা সূর্য ঢলে পড়ে। সাদা রক্ত ফুরোতে থাকে চক্ষু সাগরে। যেখানে নেই কোনো সসীমতা,  নেই কোনো মেশিন। তবুও সাদারক্তের যেনো শেষ হয়না, অফুরন্ত। জীবন-যৌবন রেখা গৌধুলির দিকে ছুটে চললো, সে ফিরে আসার অপেক্ষায়। ২: চেতনা আমার ভাবনায় জড়িয়েছি, তোমার দেহ খানি। সভ্যতার মায়াজালে, দেহ ভিজিয়েছি, সাঁতার জানিনা নেমেছি রূপ সাগরে। ডুবু ডুবু রবে ছেয়ে গেছে, সাদা পাহাড়ের চূড়ো। তিল তিল করে গড়ে তোলা  ভালবাসার গৃহ, আজ তাসের ঘর। মনি-মুক্তা গুঞ্জার

অর্ঘ্যকমল পাত্রর কবিতা

Image
বর্তমানে দ্বাদশ শ্রেণিতে পাঠরত৷  টুকটাক কিছু পত্র পত্রিকায় লেখা প্রকাশিত হচ্ছে...    নয়ের দশক ও প্রথম দশকের কবিদের দ্বারা বিশেষভাবে প্রভাবিত। স্বল্পদিন পৃথিবীতে আসায় যে অর্বাচীন আর নিজের পরিচিতি দীর্ঘায়িত করছে না। বাংলা কবিতা, ও তার বাঁকবদল  দীর্ঘজীবি হোক...   আজ জিরো বাউন্ডারির একক উদযাপন বিভাগে থাকছে অর্ঘ্যকমলের একগুচ্ছ কবিতা।   ★অ্যাশট্রে★ ১. আমার মৃতদেহ পোড়ানোর জন্য কাঠ এনে চিতা সাজাই তারপর মৃত্যুভয়ে আগুন দিই তাতেই। পুড়ে যায় কাঠ  একটা জীবন... ২. এবং বৃষ্টি হল খুব। গাছেরা চানটান করে খেয়ে দেয়ে চলে গেল ঘুমোতে  শুধু  আমার ঘুম,কেউই ভাঙালো না ৩. এই মধ্যদিনে, খুব করে সেজে মেয়েগুলে গাছের ছায়ায় দাঁড়াল  স্বভাবতই মাটি, স্বভাবতই ঘাস ভীষণভাবে দগ্ধ হয় অতএব, একমাত্র শাশ্বত প্রবণতা জীবানুনাশক রোদ! ৪. এই ঘর আর এই টেবিল আর এই বালিশ আমাকে কোনোদিনই নির্বাণ দেবে না! যেভাবে ‘নিঃশব্দের’ ভিতরে লুকিয়ে থেকে খোদ ‘শব্দ’ই  আঘাত হানে! ★যোগসূত্র★ ১. ফের ঘষাঘষির লোভে প্রতিটি ভেজা গামছা গরম হয় আর শুকিয়ে যায়... ২. বড়লোক বাড়ির সন্তানহীন চাকর। ক্যামেরা আর টিভি...টিভি আর বিজ্ঞাপন... এসব দেখতে দেখতে বুঝে গেছে জাপানি মন

দেবীপ্রসাদ বটব্যাল এর কবিতা

Image
বাঁকুড়া জেলার রাউৎখন্ড গ্রামে জন্ম। একান্নবর্তি পরিবারে বেড়ে ওঠা ।  প্রথম ছাপা অক্ষরে ছোটো গল্প নদীয়ার একটি ছোটো পত্রিকায় প্রকাশিত,, বাংলা স্নাতক শেষ না করেই বৃত্তিমূলক শিক্ষার জন্য কল্যাণীতে ফার্মাসি পড়তে যাওয়া । তখন থেকেই,ভাবনা,, আস্তে আস্তে কবিতা,, বেশ কিছু লিটিল ম্যাগাজিনে লেখেন। । আজ জিরো বাউন্ডারির একক উদযাপন বিভাগে থাকছে কবির মৃত্যু সিরিজের কবিতা। মৃত্যু ১ যখনই জীবনের কথা ভাবি শশ্মানে গিয়ে বসি , অঙ্গারের সেকি অহংকার ! ছুঁয়ে যেও, পারলে তোমারও, যেও ছুঁয়ে---- অনেকের স্পর্শ পেয়ে অন্য জন্ম অনিবার্য জেনে মরে যেতে চাই ।। মৃত্যু ২ সত্যি বোঝো ? মৃত্যু ? হরিপদবাবু নস্যিরংয়ের সিকনি মুছতে মুছতে বললেন, মেটাফিজিক্স বোঝো ? আমি বললুম না । গায়ত্রী ? বামুনের পো ? বললুম না । সঙ্গে জুড়ে দিলুম, খিদে পেয়েছে বুঝি ভালো বুঝি ওতে চলবে না ? এক মুহূর্ত কী ভাবলেন, তারপর চোখে বাহান্নর এক পৃথিবী কঙ্কাল ধরে, ব্ল্যাকবোর্ডে খসখস করে লিখে দিলেন ফ্যান----।। মৃত্যু ৩ যে সব পাখিরা বাসাই ফেরেনি তাদেরই দু'কথা বলছি, যারা ভেবেছিল চলে যাবে সব কেউ চলে যেতে পারেনি রেখে

শীলা বিশ্বাসের কবিতা

Image
পরিচিতিঃ শীলা   বিশ্বাসঃ   জন্ম   ১৯৭২   সালে ,  সাঁতরাগাছি  ,  হাওড়া ,  পশ্চিমবঙ্গ  ,  ভারতে   ।   কলকাতা   বিশ্ববিদ্যালয়ের   স্নাতক   ।   বর্তমানে   কেন্দ্রীয়   সরকারি   দায়িত্বশীল   পদে   কর্মর তা  ( আয়কর   বিভাগ ,  কলকাতা ) ।   বর্তমান   ঠিকানা   ১০১ ,  অজয়নগর ,  দমদম  ,  কলকাতা -  ৭০০০৭৪ ।   শূন্য   দশকে   লেখালিখির   শুরু   হলেও   প্রথম   বই   প্রকাশ   প্রথম   দশকে   ।   লেখার   বিষয়   মূলত   কবিতা  ,  অন্যান্য   প্রচেষ্টা   গল্প ,  প্রবন্ধ ,  শ্রুতি   নাটক   ।   নিয়মিত   লেখালেখি   বানিজ্যিক   ও   অবানিজ্যিক   সাময়িক   পত্র   পত্রিকা   এছাড়াও   বিভিন্ন   ই - ম্যাগাজিনে   ।   সম্পাদিত   পত্রিকা  ‘  এবং   সইকথা ’  ই -  ম্যাগাজিন , ( ত্রৈমাসিক  ) ।   প্রকাশিত   কাব্যগ্রন্থঃ   ১ ।   হেমিংটনের   জন্য  - ( পরিবেশক   নীলাঞ্জনা   প্রকাশনী )  প্রকাশ   রথযাত্রা   ২০১৪ ,  ২ ।   অন্তর্গত   স্বর  - ( ক্রান্তিক   প্রকাশনা )  প্রকাশ   বইমেলা   ২০১৫  ,  ৩ ।   নেবুলা   মেঘের   মান্দাসে - ( কলিকাতা   লেটারপ্রেস  )  প্রকাশ   বইমেলা   ২০১৮  ,  ৪ ।   নির্বাচিত   শূন্য  ( সুতরাং   প্রকাশনা ) 

নিত্যানন্দ কবিরাজ এর কবিতা পাঠ

Image
পরিচিতি -- নিত্যানন্দ কবিরাজ , বিষ্ণুপুর,  বি  . এড.  কলেজ রোড,  উত্তর পাড়া ,  পিতা - ক্ষুদিরাম কবিরাজ , মাতা - চণ্ডীবালা কবিরাজ  , বাবা মায়ের অষ্টম তথা শেষ সন্তান ;   শিক্ষা - বি.   এ , বি. পি.  এড ,  আপাতত পেশা - ফুটপাতে কখনো বা ঘুরে ঘুরে  স্টেশনারি জিনিস , আর্য়ুবেদিক ঔষুধ , ফুল,  চারা গাছ বিক্রি করা । আমরা গর্বিত জিরো বাউন্ডারির একক উদযাপন বিভাগে নিত্যানন্দর কবিতা প্রকাশ করতে পেরে । আজ রইল কবির একগুচ্ছ কবিতা । ১ : ফুটপাথ ফুটপাথের পেট চিরে ভাতের হাঁড়ির তল্লাসি নিতেই ছিয়াত্তরের মন্বন্তর জেগে ওঠে প্রতিটি শরীরের খাঁজে খাঁজে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ লবণাক্ত হয়ে ঝরে পড়ে নির্ভেজাল নীলাক্ষিতে সামুদ্রিক তুফান আছড়ে পড়ে ভারতের আনাচে কানাচে ভাবনায় ঢুকে পড়ে ব্ল্যাকহোল , হাহাকার কালো পূর্ণিমার চাঁদ ঝলসানো রুটি , ভ্যানিস কালি তবুও ভারতচন্দ্রের সন্তান গুলি দুধে ভাতের অপেক্ষায় ধর্মগ্রন্থ মানে আজও রাত গভীর , আরও গভীর হয় আঁধারি সময় ফুটপাথ ঘুমায় দিব্যি যমের কোলে জেগে ওঠে আত্মা যান্ত্রিক শব্দে ,  আবারও ঘুমায় হেসে ওঠে লজ্জা কুবেরের বারগেনিং এ ফুটপাথ কাঁদে শিশিরের শব্দে , রিখটার

তাপসী লাহার কবিতা

Image
  তাপসী লাহা জন্ম ১৯৮৬,উত্তর দিনাজপুর জেলা সদর শহর রায়গঞ্জে। প্রথম কবিতা লেখা শুরু ছ বছর বয়সে। গল্প লেখা শখে। প্রকাশিত বই, কুলিক থেকে অজয়।  পেশায় শিক্ষিকা।শখ বই পড়া,ঘোরা, সিনেমা দেখা।বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় গল্প, কবিতা প্রকাশ পেয়েছে। সম্পাদনার সাথে যুক্ত। আজ জিরো বাউন্ডারির একক উদযাপন বিভাগে থাকছে কবি তাপসী লাহার ছয় পর্বের একটি সিরিজ  কবিতা  জলের সিম্ফনি সিরিজ ১) ধৈর্যের প্রবোধ কাকে দিই, আমার মতই অগোচরের ব্যুহে   আশ্রয়  নেওয়া বিভিন্ন কলমের  ওষুধে সেরে ওঠা ব্যাধি।  চাঁদের মূক আলো পড়ে  খেরোর খাতায়,  আঁক কষে যাই। কর গুণে নির্বিরাম উপলব্ধির থেকে পাওয়া  হিসেবটি লিখি,     দ্বিধা থাকে অনেক, ঘুড়ি ওড়ালে জট জ্বলে ওঠে পাঁকে ভারী  মন, চোখ নামাই               পতনের ঠিক আগেই। সেদ্ধ চালের শুদ্ধ স্নানে ভুড়ভুড়ি কেটে দিলেও কণামাত্র কণিকার টিকিটি ফোঁটেনা।    এতকাল এবং এর পরেও  জেগে  থাকে যারা প্রদীপের মুখে   শিসের আদলে,আগুনের মত উজ্জ্বল, অভ্রান্ত.... যেসব।    পড়েছি বহুবার, মানিনি তবু, জেদ আর  জেদ... এটুকু সম্বল নিয়ে কবর দিয়েছি সত্যের অমোঘ ভুল। শুয়োপোকার মত কুঁড়ে খাবে আমায়।   হয়তো পারতাম ভালবাসতে কোন একদিন, 

প্রসূন কুমার মন্ডলের কবিতা

Image
              প্রসূন কুমার মন্ডল সুন্দরবনের হিঙ্গলগঞ্জে  থাকে।  বারাসত গভর্নমেন্ট কলেজ থেকে ভূগোলে সাম্মানিক নিয়ে পড়াশোনা।  প্রকাশিত হয়েছে একটি কাব্যগ্রন্থ  - বিশ্বাস ও গোপন তিল  আজ জিরো বাউন্ডারির একক উদযাপন বিভাগে থাকছে ওর  কবিতা।      উড়নচণ্ডী মেয়ে          [এক] সারাক্ষণ তোমাকে মাথায় নিয়ে ঘুরছি  যেমন বহুদিনের পুরানো জ্বর এসো, স্বল্পায়ু বিশ্রাম দিয়ে যাও। আজকে আমার খুব ইচ্ছে করছে —ওই ফর্সা পা আর  বসন্তের দাগ ছুঁয়ে আলতো চুমু এঁকে দিই পরশু রাতে তোমাকে স্বপ্নে দেখেছি  আমার জন্য কৃষ্ণচূড়া ফুল কুড়িয়ে এনেছো দেখলাম বহুদিন দেখা হয়না আমাদের,আগের মতো.... গাছটি এখনো বেঁচে আছে,ছায়া দেয়,আশ্রয় দেয় ফুল ফোটে,সন্ধ্যায় পাখিরা এসে বসে ফুল ফুটলে তাকে অগ্নিগর্ভা দেখায়,দূর থেকে দেখি [দুই] এই যে ভীরুতা, নিজেকে জলাঞ্জলি  ছুটে আসা তোমার কাছে, বারবার  ফিরি প্রত্যাখ্যান নিয়ে —কুড়িয়ে রাখি ধারণ করি মালা গেঁথে,প্রিয় সর্বনাশের মতো ক্ষতিপূরণ নেই জেনেও—তবুও,তবুও আসি  তুমি একে কি বলবে রাসেশ্বরী? উচ্চাশা,নাকি প্রেম? [তিন] যত বারই রেখেছি চোখে চোখ  মনে হয়েছে—আমি সেই অসহায় বালক যে কুড়াতে এসেছে ঝিনুক,বিশাল সমুদ্রে,একাকী

তানিয়া হাসানের কবিতা

Image
তানিয়া হাসান বাংলাদেশের নতুন লিখতে আসা এক তরুণী তাঁর মধ্যে ভিন্ন আঙ্গিক এবং ঘরানায় লেখার প্রবণতা।  বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিতব্য ই-ম্যাগাজিন -ক্যাওস- এর সম্পাদনার সাথে যুক্ত।  আজ জিরো বাউন্ডারির একক উদযাপন বিভাগে থাকছে কবির একগুচ্ছ কবিতা  ত্রিভুজ বিভ্রান্তি  --------------------------- বিপর্যস্ত আবহাওয়ায় সাদা গোলাপ লাল না হলেও অপরাজিতা নিশান উড়ায় আলিঙ্গনের পিপাসায় সম্পর্কে হাহাকার বন্ধু+প্রেম+কষ্ট =সমবাহু ত্রিভুজ  বিকেল ফুরালে  তিনটি রেখা ঝলমলে  তবু আবদ্ধতা দণ্ডনীয় অপরাধ। আর একটি ভূমি নির্বাচন  ট্রাপিজিয়ামের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স  চার চোখের দুশমনি  পোক্ত হলে  মুখস্থ করা যেতেই পারে ফাকি দেওয়ার পন্থা এক ডজন স্লিপিং পিল পিং পং খেললে জিতে যাবে শুভঙ্করের  ভোর শূন্যের মাঝে বিন্দু খোঁজার আকাঙ্খায় ডানা ঝাপটায়,ঝাপসিয়ে যায় আস্থার বারবিকিউ- -------------------------- অতএব,প্রমাণিত হলো কাক কখনো সাদা হয় না আর সাদা কাকের ডানায় বিশ্বাস ঘুমায়! চার এক্কে চার এর আয়োজনে  শালবনে মেহেন্দির যে  বারবিকিউ হয়েছিলো  তার রিক্ত ঘ্রাণ,আধুনিক ভোরে হরিণকে হরণ করতে পারেনি, তবে কিছুটা ঘায়েল করেছিলো, হায়েনার দৃষ্টি চিনতে

ইসরাত ইহিতার কবিতা

Image
নামঃ ইসরাত ইহিতা। জন্মতারিখঃ ২ জুলাই,১৯৮৭। জন্মস্থানঃ পটুয়াখালী, বাংলাদেশ। পেশাঃ শিক্ষকতা। প্রকাশিতব্য ওয়েব ম্যাগাজিন- ক্যাওস  - এর সম্পাদনার সাথে যুক্ত  । প্রথম থেকেই একটু ভিন্ন ধারার কবিতা যাপনে অভ্যস্ত তরুণ এই কবি,  মূলত শব্দের মধ্যবর্তী বাঁধনকে আলগা করে দেওয়ার চিত্র ধরা পড়ে তাঁর কবিতায়।  আজ জিরো বাউন্ডারির একক উদযাপন বিভাগে থাকছে ইসরাতের একগুচ্ছ ওই ধারার কবিতা ১: আহত ১ মেটাসেন্ট্রিক কোলাজ কুয়াশা থেকে ঝুলছি~তারার সমুদ্রে                                          ১ টা দ্বীপ              শুনছি               স্ফটিক ভাঁজ জল-জ্বলে                            তরঙ্গ-উপতাপ আমি ও মি'               র মাঝে        রঙধেনু                                                  অথবা                                   জ্যোৎস্না লকআপ ফুটফুটে একাকিত্বের ১  পিঠের নিচে ঘুম বালিশের প্রেত     রাজকীয় পা                       এ                      কা                          শূন্য ছাড়া নিকটতা নেই দাবাড়ুর হো হো নিঃশব্দ   প্রশ্নাব্দ স্রোত ১ের সাথে ১ার সম্পর্ক        সমানুপাতিক